রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা । বাছাই করা ৫০+ কবিতা
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে। রয়েছ নয়নে নয়নে, হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে। হৃদয়ে রয়েছ গোপনে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কবিতা গুলো চির অমর হয়ে আছে। যেগুলো আজকের জেনারেশন মনে প্রানে বিশ্বাস করে বুকে ধারণ করে। প্রিয়তমা কে মনের কথা জানাতে অনেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কবিতাগুলোকে উৎসর্গ করে। আজকে আমি আপনাদের সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কিছু প্রেমের কবিতা নিয়ে লিখতে বসলাম যেগুলো সবসময় জনপ্রিয় এবং মানুষের অন্তরের মধ্যে এখনো বিরাজমান।
আপনি কি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা খুঁজছেন? যদি খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসে পড়েছেন। এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের সঙ্গে দারুণ সকল, রোমান্টিক, সুন্দর চমৎকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা শেয়ার করব। যা আপনার নিকট অনেক বেশ ভালো লাগবে বলে আমি প্রার্থনা করছি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতানয়ন তোমারে পায় না দেখিতে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে
রয়েছ নয়নে নয়নে,
হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে
হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।
বাসনা বসে মন অবিরত,
ধায় দশ দিশে পাগলের মতো।
স্থির আঁখি তুমি ক্ষরণে শতত
জাগিছ শয়নে স্বপনে।
সবাই ছেড়েছে নাই যার কেহ
তুমি আছ তার আছে তব কেহ
নিরাশ্রয় জন পথ যার যেও
সেও আছে তব ভবনে।
তুমি ছাড়া কেহ সাথি নাই আর
সমুখে অনন্ত জীবন বিস্তার,
কাল পারাপার করিতেছ পার
কেহ নাহি জানে কেমনে।
জানি শুধু তুমি আছ তাই আছি
তুমি প্রাণময় তাই আমি বাঁচি,
যতো পাই তোমায় আরো ততো যাচি
যতো জানি ততো জানি নে।
জানি আমি তোমায় পাবো নিরন্তন
লোক লোকান্তরে যুগ যুগান্তর
তুমি আর আমি, মাঝে কেহ নাই
কোনো বাঁধা নাই ভুবনে।
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে
রয়েছ নয়নে নয়নে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর জীবন কালে রচনা করেছেন অঢেল কবিতা। তাঁর কবিতায় ঠাঁই পেয়েছে বিচিত্র বিষয় বিচিত্র সোশ্যাল দিক। সেই রকম প্রেমের বিষয়টি রবীন্দ্রনাথের রচনায় ১টি বৃহৎ অংশ জুড়ে আছে। প্রেমের বিষয়টি তার রচনায় এতই বৃহৎ যে আমরা বিভিন্ন ধরনের প্রেমের কথা তার কবিতায় উপন্যাসে বা নাটকে দেখতে পাই। মানবপ্রেম হতে চালু করে চেহারা প্রেম, ঈশ্বর প্রেম, আধ্যাত্মিক প্রেম সবগুলি তাঁর রচনায় পরিলক্ষিত হয়। প্রেম, ভালোবাসার যে ভাব গুলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছড়া সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় তা হয়তো অন্য কবির বেলায় পরম বিরল। এজন্য রবীন্দ্রনাথকে প্রেমিক কবি ও বলা হয় থাকে। তাই তার কয়েকটি বিশিষ্ট প্রেমের কবিতা নিচে দেওয়া হল।
অনন্ত প্রেম – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
জোড়াসাঁকো ২ ভাদ্র ১৮৮৯
তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি
শত রূপে শত বার
জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।
চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয়
গাঁথিয়াছে গীতহার,
কত রূপ ধরে পরেছ গলায়,
নিয়েছ সে উপহার
জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
যত শুনি সেই অতীত কাহিনী,
প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,
অতি পুরাতন বিরহমিলনকথা,
অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে
দেখা দেয় অবশেষে
কালের তিমিররজনী ভেদিয়া
তোমারি মুরতি এসে,
চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।
আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি
যুগল প্রেমের স্রোতে
অনাদিকালের হৃদয়-উৎস হতে।
আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা
কোটি প্রেমিকের মাঝে
বিরহবিধুর নয়নসলিলে,
মিলনমধুর লাজে–
পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে।
আজি সেই চিরদিবসের প্রেম
অবসান লভিয়াছে
রাশি রাশি হয়ে তোমার পায়ের কাছে।
নিখিলের সুখ, নিখিলের দুখ,
নিখিল প্রাণের প্রীতি,
একটি প্রেমের মাঝারে মিশেছে
সকল প্রেমের স্মৃতি–
সকল কালের সকল কবির গীতি
স্মৃতি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কাব্যগ্রন্থ- কড়ি ও কোমল
ওই দেহ-পানে চেয়ে পড়ে মোর মনে
যেন কত শত পূর্বজনমের স্মৃতি।
সহস্র হারানো সুখ আছে ও নয়নে,
জন্ম-জন্মান্তের যেন বসন্তের গীতি।
যেন গো আমারি তুমি আত্মবিস্মরণ,
অনন্ত কালের মোর সুখ দুঃখ শোক,
কত নব জগতের কুসুমকানন,
কত নব আকাশের চাঁদের আলোক।
কত দিবসের তুমি বিরহের ব্যথা,
কত রজনীর তুমি প্রণয়ের লাজ,
সেই হাসি সেই অশ্রু সেই সব কথা
মধুর মুরতি ধরি দেখা দিল আজ।
তোমার মুখেতে চেয়ে তাই নিশিদিন
জীবন সুদূরে যেন হতেছে বিলীন।
ধ্যান – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নিত্য তোমায় চিত্ত ভরিয়া
স্মরণ করি,
বিশ্ববিহীন বিজনে বসিয়া
বরণ করি;
তুমি আছ মোর জীবন মরণ
হরণ করি।
তোমার পাই নে কূল–
আপনা-মাঝারে আপনার প্রেম
তাহারো পাই নে তুল।
উদয়শিখরে সূর্যের মতো
সমস্ত প্রাণ মম
চাহিয়া রয়েছে নিমেষ-নিহত
একটি নয়ন-সম–
অগাধ অপার উদাস দৃষ্টি,
নাহিকো তাহার সীমা।
তুমি যেন ওই আকাশ উদার,
আমি যেন ওই অসীম পাথার,
আকুল করেছে মাঝখানে তার
আনন্দপূর্ণিমা।
তুমি প্রশান্ত চিরনিশিদিন,
আমি অশান্ত বিরামবিহীন
চঞ্চল অনিবার–
যত দূর হেরি দিক্দিগন্তে
তুমি আমি একাকার।
পূর্ণতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১
স্তব্ধরাতে একদিন নিদ্রাহীন
আবেগের আন্দোলনে তুমি
বলেছিলে নতশিরে অশ্রুনীরে
ধীরে মোর করতল চুমি–
“তুমি দূরে যাও যদি,
নিরবধি
শূন্যতার সীমাশূন্য ভারে
সমস্ত ভুবন মম
মরুসম
রুক্ষ হয়ে যাবে একেবারে।
আকাশবিস্তীর্ণ ক্লান্তি
সব শান্তি
চিত্ত হতে করিবে হরণ–
নিরানন্দ নিরালোক
স্তব্ধ শোক
মরণের অধিক মরণ।’
২
শুনে, তোর মুখখানি
বক্ষে আনি
বলেছিনু তোরে কানে কানে–
“তুই যদি যাস দূরে
তোরি সুরে
বেদনা-বিদ্যুৎ গানে গানে
ঝলিয়া উঠিবে নিত্য,
মোর চিত্ত
সচকিবে আলোকে আলোকে।
বিরহ বিচিত্র খেলা
সারা বেলা
পাতিবে আমার বক্ষে চোখে।
তুমি খুঁজে পাবে প্রিয়ে,
দূরে গিয়ে
মর্মের নিকটতম দ্বার–
আমার ভুবনে তবে
পূর্ণ হবে
তোমার চরম অধিকার।’
৩
দুজনের সেই বাণী
কানাকানি,
শুনেছিল সপ্তর্ষির তারা;
রজনীগন্ধার বনে
ক্ষণে ক্ষণে
বহে গেল সে বাণীর ধারা।
তার পরে চুপে চুপে
মৃত্যু রূপে
মধ্যে এল বিচ্ছেদ অপার।
দেখাশুনা হল সারা,
স্পর্শহারা
সে অনন্তে বাক্য নাহি আর।
তবু শূন্য শূন্য নয়,
ব্যথাময়
অগ্নিবাষ্পে পূর্ণ সে গগন।
একা-একা সে অগ্নিতে
দীপ্তগীতে
সৃষ্টি করি স্বপ্নের ভুবন।
অচির বসন্ত হায় এল, গেল চলে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অচির বসন্ত হায় এল, গেল চলে–
এবার কিছু কি, কবি করেছ সঞ্চয়।
ভরেছ কি কল্পনার কনক-অঞ্চলে
চঞ্চলপবনক্লিষ্ট শ্যাম কিশলয়,
ক্লান্ত করবীর গুচ্ছ। তপ্ত রৌদ্র হতে
নিয়েছ কি গলাইয়া যৌবনের সুরা–
ঢেলেছ কি উচ্ছলিত তব ছন্দঃস্রোতে,
রেখেছ কি করি তারে অনন্তমধুরা।
এ বসন্তে প্রিয়া তব পূর্ণিমানিশীথে
নবমল্লিকার মালা জড়াইয়া কেশে
তোমার আকাঙক্ষাদীপ্ত অতৃপ্ত আঁখিতে
যে দৃষ্টি হানিয়াছিল একটি নিমেষে
সে কি রাখ নাই গেঁথে অক্ষয় সংগীতে।
সে কি গেছে পুষ্পচ্যুত সৌরভের দেশে।
কৃষ্ণকলি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,
কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক।
মেঘলাদিনে দেখেছিলেম মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
ঘোমটা মাথায় ছিলনা তার মোটে,
মুক্তবেণী পিঠের ‘পরে লোটে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে
ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই,
শ্যামা মেয়ে ব্যস্ত ব্যাকুল পদে
কুটির হতে ত্রস্ত এল তাই।
আকাশ-পানে হানি যুগল ভুরু
শুনলে বারেক মেঘের গুরুগুরু।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
পূবে বাতাস এল হঠাত্ ধেয়ে,
ধানের ক্ষেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ।
আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা,
মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ।
আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে,
আমি জানি আর জানে সেই মেয়ে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
এমনি করে কাজল কালো মেঘ
জ্যৈষ্ঠ মাসে আসে ঈশান কোণে।
এমনি করে কালো কোমল ছায়া
আষাঢ় মাসে নামে তমাল-বনে।
এমনি করে শ্রাবণ-রজনীতে
হঠাত্ খুশি ঘনিয়ে আসে চিতে।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,
আর যা বলে বলুক অন্য লোক।
দেখেছিলেম ময়নাপাড়ার মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ।
মাথার পরে দেয়নি তুলে বাস,
লজ্জা পাবার পায়নি অবকাশ।
কালো? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।
মিলন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আমি কেমন করিয়া জানাব আমার
জুড়ালো হৃদয় জুড়ালো — আমার
জুড়ালো হৃদয় প্রভাতে।
আমি কেমন করিয়া জানাব আমার
পরান কী নিধি কুড়ালো — ডুবিয়া
নিবিড় নীরব শোভাতে।
আজ গিয়েছি সবার মাঝারে, সেথায়
দেখেছি একেলা আলোকে — দেখেছি
আমার হৃদয়-রাজারে।
আমি দু-একটি কথা কয়েছি তা-সনে
সে নীরব সভা-মাঝারে — দেখেছি
চিরজনমের রাজারে।
ওগো, সে কি মোরে শুধু দেখেছিল চেয়ে
অথবা জুড়ালো পরশে — তাহার
কমলকরের পরশে —
আমি সে কথা সকলি গিয়েছি যে ভুলে
ভুলেছি পরম হরষে।
আমি জানি না কী হল, শুধু এই জানি
চোখে মোর সুখ মাখালো — কে যেন
সুখ-অঞ্জন মাখালো —
কার আঁখিভরা হাসি উঠিল প্রকাশি
যে দিকেই আঁখি তাকালো।
আজ মনে হল কারে পেয়েছি — কারে যে
পেয়েছি সে কথা জানি না।
আজ কী লাগি উঠিছে কাঁপিয়া কাঁপিয়া
সারা আকাশের আঙিনা — কিসে যে
পুরেছে শূন্য জানি না।
এই বাতাস আমারে হৃদয়ে লয়েছে,
আলোক আমার তনুতে — কেমনে
মিলে গেছে মোর তনুতে।
তাই এ গগনভরা প্রভাত পশিল
আমার অণুতে অণুতে।
আজ ত্রিভুবন-জোড়া কাহার বক্ষে
দেহ মন মোর ফুরালো — যেন রে
নিঃশেষে আজি ফুরালো।
আজ যেখানে যা হেরি সকলেরি মাঝে
জুড়ালো জীবন জুড়ালো — আমার
আদি ও অন্ত জুড়ালো।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পর্যাপ্ত সনামধন্য একজন কবি। উনি বিশ্বকবি হিসাবেও পরিচিত। তার লিখনি প্রচুর ছড়া এবং কবিতা রয়েছে। এসকল কবিতা সমগ্রহের ভিতরে অনেকগুলো রোমান্টিক, ভালোবাসা, প্রেমের কবিতাও আছে। আর্টিকেলটিতে কারণ ছাড়া সকল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কাব্য পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন কবিতাগুলো দেখে নেওয়া যাক। সর্বসেরা সকল কবিতাগুলো আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার চেস্টা করব।
আমার এ প্রেম নয় তো ভীরু – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আমার এ প্রেম নয় তো ভীরু,
নয় তো হীনবল-
শুধু কি এ ব্যাকুল হয়ে
ফেলবে অশ্রুজল।
মন্দমধুর সুখে শোভায়
প্রেম কে কেন ঘুমে ডোবায়।
তোমার সাথে জাগতে সে চায়
আনন্দে পাগল।
নাচ যখন ভীষণ সাজে
তীব্র তালের আঘাত বাজে,
পালায় ত্রাসে পালায় লাজে
সন্দেহ বিহবল।
সেই প্রচন্ড মনোহরে
প্রেম যেন মোর বরণ করে,
ক্ষুদ্র আশার স্বর্গ তাহার
দিক সে রসাতল।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের ছড়া যুগে যুগে আমাদের মন ছুয়ে গেছে।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কাব্য মধ্য যুগে যে রকম চর্চা করা হতো বর্তমানেও সেভাবে চর্চা করা হচ্ছে। Rabindranath Thakur Kobita এর মধ্যে প্রেমের কবিতাগুলো মানুষের নিকট বহু জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আজ আমরা Rabindra Thakur Kobita থেকে একমাত্র বাছাই করা সর্বসেরা প্রেমের কবিতা গুলো শেয়ার করেছি।
অকর্মার বিভ্রাট
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৪০০ সাল
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অভিমান
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
দান
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রথম চুম্বন
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অন্তর মম বিকশিত করো
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বাঁশি
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বোঝাপড়া
মানষী
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উপসংহার
আশা করছি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা নিয়ে লেখা এই আর্টিকেলটি আপনার চমৎকার লেগেছে। আর্টিকেলটি আপনার কেমন লেগেছে সেই সম্মন্ধে মতামত জানাতে কমেন্ট করুন। সেরা সকল বাছাই করা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের ছড়া আর্টিকেলটিতে শেয়ার করার চেস্টা করেছি।
নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের সাইটে এ ধরনের আরো অনেক আর্টিকেল পেতে। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।